মঙ্গল গ্রহের ভূস্তরে নাকি প্রচুর
পরিমানে জল জমে আছে(Is there a large amount of water on the surface of Mars)?
২১ শে মার্চ একটি বিশালাকার গ্রহাণু
পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসতে চলেছে এবং মঙ্গল গ্রহে কি ক্রিকেট খেলা হবে(A giant
asteroid is flyby Earth on march 21st and will cricket be played on Mars)?
আজকে এইধরনের কিছু মজাদার ও আকর্ষণীয় তথ্যের ব্যাপারে আলোচনা করা হল(Today I will discuss some such funniest and interesting information about space)।
তবে আপনারা কি প্রতি সপ্তাহে মহাকাশের আকর্ষণীয় খবর গুলো জানতে ইচ্ছুক, তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন(But if you want to know the interesting news of space in every week, then you must comment)।
তো চলুন জেনে নেওয়া যাক...
১) নাসার নতুন তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলের
ভূস্তরে প্রচুর পরিমানে জল আছে।সম্প্রতি নাসার ওয়েবসাইটে এই বিষয়ে একটি প্রতিবেদনও
প্রকাশিত হয়েছে।ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ভূতাত্ত্বিক প্রমাণ অনুযায়ী,প্রায় ১০০ কোটি
বছর আগে মঙ্গলে প্রচুর পরিমানে জল ছিল।সেখানে নদী,সমুদ্র,হ্রদ এমনকি গভীর মহাসাগরও
ছিল।নাসার নতুন তথ্য অনুসারে, মঙ্গল গ্রহের ভূস্তরে প্রচুর পরিমানে জল ভূত্বকের খনিজগুলোতে
আটকে আছে।এই বিষয়ে আরও জানতে হলে ডেসক্রিপশনে দেওয়া লিঙ্ক থেকে নাসার ওয়েবসাইটে গিয়ে
প্রতিবেদনটি পড়তে পারেন অথবা কমেন্ট করেও জানাতে পারেন।
২) মঙ্গল গ্রহে নাসার পারসিভারেন্স রোভারের সফল অবতরণের পর আই সি সি অর্থাৎ ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কউন্সিল একটি ট্যুইট করেছে(After successful landing of Perseverance rover International Cricket Council posted a tweet)।এর পরেই অনেকের মনে প্রশ্ন উঠছে যে, তাহলে ভবিষ্যতে কি মঙ্গল গ্রহে ক্রিকেট খেলা হবে?
ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কউন্সিলের মজাদার ট্যুইট |
আসলে আই সি সি ট্যুইটারে ক্রিকেট পিচের একটি কাল্পনিক ছবি পোস্ট করেছে এবং নাসাকে ট্যাগ করে লিখেছে, নাসা যদি টসে যেতে তাহলে বল করবে নাকি ব্যাট?এটি নিছকই একটি মজাদার পোস্ট।এরপর ক্রিক্রেট প্রেমীরাও অনেক মজার মজার কমেন্ট করতে থাকে। |
৩) ১২ই মার্চ নাসার ওয়েবসাইটে আরও একটি তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।নাসা জানিয়েছে,একটি ৩০০০ ফুট ব্যাসের বিশালাকার গ্রহাণু প্রায় ৭৭০০০ মাইল/ঘণ্টা বেগে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে।তবে এই গ্রহাণু বা অ্যাসটেরয়েডটি ২১ শে মার্চ পৃথিবীর অনেক দূর দিয়ে পাশ কাটিয়ে চলে যাবে, তাই এই বিষয়ে চিন্তার কোন কারণ নেই।এটি প্রায় ১.২৫ মিলিয়ন মাইল অর্থাৎ প্রায় ২ মিলিয়ন কিমি দূর দিয়ে পাশ করবে, যা চাঁদ ও পৃথিবীর মধ্যেকার দূরত্তের ৫.২৫ গুন হবে।গ্রহাণুটির নাম ২০০১ এফ ও ৩২(Name of the asteroid is 2001 FO32)।২০ বছর আগে অর্থাৎ ২০০১ সালে গ্রহাণুটি আবিষ্কৃত হয়েছিল তাই এইরকম নাম দেওয়া হয়েছে।
পৃথিবীর পাশ দিয়ে যাওয়া গ্রহাণু |
ভবিষ্যতে কোন কোন গ্রহাণু বা অ্যাসটেরয়েড পৃথিবীর পাশ দিয়ে যাবে, শে সম্পর্কে জানতে চাইলে কমেন্ট করে জানাবেন।
আরও বিস্তারিত জানতে নিম্নলিখিত ভিডিওটি দেখতে পারেন, ভিডিওটি
ভালো লাগলে লাইক করবেন ও অবশ্যই সবার সাথে শেয়ার করে মজাদার তথ্যগুলো উপভোগ করার সুযোগ
দেবেন।
আর মহাকাশ সম্পর্কিত সাম্প্রতিক
এবং পূর্বে ঘটে যাওয়া মজাদার,আকর্ষণীয় এবং রহস্যময় ও বিজ্ঞানভিত্তিক তথ্য সম্পর্কে
জানতে “মহাকাশচারনা” চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব
করার পর পাশের বেল আইকনটি প্রেস করে অল নোটিফিকেশনে ক্লিক করে দেবেন।
0 Comments
Post a Comment