আমাদের সৌরমণ্ডলের পঞ্চম গ্রহের নাম হল বৃহস্পতি।এই গ্রহ আকার ও আয়তনের দিক থেকে আমাদের সৌরমণ্ডলের সবথেকে বড় গ্রহ।একে দৈত্য গ্রহও(Giant planet) বা গ্যাস দৈত্যও(Gas giant) বলা হয়।সূর্য থেকে এই গ্রহের দূরত্ব ৭৭৮.৫ লক্ষ কিলোমিটার।এর ব্যাসার্ধ ৬৯,৯১১ কিলোমিটার।বৃহস্পতির ভর পৃথিবীর(Earth) ৩১৭.৮ গুন।বৃহস্পতি ব্যতীত সৌরমণ্ডলের বাকি সব গ্রহ গুলির ভরকে একত্রিত করলেও বৃহস্পতির ভর তার থেকে আড়াই গুণ বেশি হবে।এর আয়তন পৃথিবীর(Earth) ১৩২১.৩ গুণ।বৃহস্পতি গ্রহ প্রায় ১৩০০ টা পৃথিবীর সমান।এই গ্রহের ঘনত্ব ১.৩২৬ গ্রাম/ঘনসেমি।এর চুম্বকীয় ক্ষেত্র পৃথিবীর তুলনায় ১৪ গুণ বেশি শক্তিশালী।যেখানে পৃথিবীর ২৪ ঘন্টায় একদিন হয়, সেখানে বৃহস্পতির মাত্র ৯ ঘণ্টা ৫৫ মিনিটে একদিন হয়। নিজের অক্ষের চারিদিকে এত তাড়াতাড়ি ঘুরলেও সূর্যকে একবার সম্পূর্ণ পরিক্রমণ করতে এর প্রায় ১১ বছর সময় লাগে।সুপ্রাচীনকাল থেকেই গ্রহটি জ্যোতির্বিজ্ঞানী এবং জ্যোতিষীদের কাছে পরিচিত ছিল।বিভিন্ন সংস্কৃতির প্রচুর পৌরাণিক কাহিনী ও ধর্মীয় বিশ্বাসও আবর্তিত হয়েছে বৃহস্পতিকে কেন্দ্র করে।রোমানরা নাম রেখেছিল পৌরাণিক চরিত্র জুপিটারের নামে।জুপিটার রোমান পুরাণের প্রধান দেবতা।এই নামটি প্রাক-ইন্দো-ইউরোপীয় ভোকেটিভ কাঠামো থেকে উঠে এসেছে যার অর্থ "আকাশের পিতা"।
( ছবিঃ বৃহস্পতি গ্রহের কক্ষপথে জুনো স্যাটেলাইট)
উপাদান, উপগ্রহ এবং অবদানঃ
এই গ্রহের প্রাথমিক উপাদান হলো হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম।এছাড়াও অল্প পরিমাণ মিথেন, অ্যামোনিয়া, জল এবং হাইড্রোজেন সালফাইড উপস্থিত রয়েছে।গ্রহটিকে ঘিরে একটি দুর্বল গ্রহীয় বলয় এবং শক্তিশালী ম্যাগনেটোস্ফিয়ার রয়েছে।
সর্বশেষ তথ্য মতে বৃহস্পতির মোট ৬৭ টি উপগ্রহ বা চাঁদ রয়েছে।এদের মধ্যে ৪ টি উপগ্রহ বৃহৎ আকৃতির, যাদের নাম ইউরোপা(Europa), গ্যানিমিড(Ganymede), আইও(Io) এবং ক্যালিস্টো(Callisto)।এই উপগ্রহগুলিকে গ্যালিলিও উপগ্রহ বলা হয়। কারণ ১৬৬০ সালে বিজ্ঞানী গ্যালিলিও এই চারটি উপগ্রহগুলি আবিষ্কার করেছিলেন।বৃহস্পতির সর্ববৃহৎ উপগ্রহের নাম গ্যানিমিড(biggest moon of Jupiter is ganymede) এবং এটি আমাদের সৌরমণ্ডলেরও সর্ববৃহৎ উপগ্রহ।এর আকৃতি বুধ গ্রহের থেকেও বেশি।
বৃহস্পতি গ্রহ কে আমাদের সৌরমণ্ডলের ভ্যাকুয়াম ক্লিনারও(Vaccuam Cleaner of Solar System) বলা হয়। কারণ এই গ্রহ পৃথিবীর দিকে আসা বেশিরভাগ উল্কাপিণ্ডকেই আসতে বাধা দেয়।
সর্বশেষ তথ্য মতে বৃহস্পতির মোট ৬৭ টি উপগ্রহ বা চাঁদ রয়েছে।এদের মধ্যে ৪ টি উপগ্রহ বৃহৎ আকৃতির, যাদের নাম ইউরোপা(Europa), গ্যানিমিড(Ganymede), আইও(Io) এবং ক্যালিস্টো(Callisto)।এই উপগ্রহগুলিকে গ্যালিলিও উপগ্রহ বলা হয়। কারণ ১৬৬০ সালে বিজ্ঞানী গ্যালিলিও এই চারটি উপগ্রহগুলি আবিষ্কার করেছিলেন।বৃহস্পতির সর্ববৃহৎ উপগ্রহের নাম গ্যানিমিড(biggest moon of Jupiter is ganymede) এবং এটি আমাদের সৌরমণ্ডলেরও সর্ববৃহৎ উপগ্রহ।এর আকৃতি বুধ গ্রহের থেকেও বেশি।
বৃহস্পতি গ্রহ কে আমাদের সৌরমণ্ডলের ভ্যাকুয়াম ক্লিনারও(Vaccuam Cleaner of Solar System) বলা হয়। কারণ এই গ্রহ পৃথিবীর দিকে আসা বেশিরভাগ উল্কাপিণ্ডকেই আসতে বাধা দেয়।
সর্বশেষ তথ্য মতে বৃহস্পতির মোট ৬৭ টি উপগ্রহ বা চাঁদ রয়েছে।এদের মধ্যে ৪ টি উপগ্রহ বৃহৎ আকৃতির, যাদের নাম ইউরোপা(Europa), গ্যানিমিড(Ganymede), আইও(Io) এবং ক্যালিস্টো(Callisto)।এই উপগ্রহগুলিকে গ্যালিলিও উপগ্রহ বলা হয়। কারণ ১৬৬০ সালে বিজ্ঞানী গ্যালিলিও এই চারটি উপগ্রহগুলি আবিষ্কার করেছিলেন।বৃহস্পতির সর্ববৃহৎ উপগ্রহের নাম গ্যানিমিড(biggest moon of Jupiter is ganymede) এবং এটি আমাদের সৌরমণ্ডলেরও সর্ববৃহৎ উপগ্রহ।এর আকৃতি বুধ গ্রহের থেকেও বেশি।
বৃহস্পতি গ্রহ কে আমাদের সৌরমণ্ডলের ভ্যাকুয়াম ক্লিনারও(Vaccuam Cleaner of Solar System) বলা হয়। কারণ এই গ্রহ পৃথিবীর দিকে আসা বেশিরভাগ উল্কাপিণ্ডকেই আসতে বাধা দেয়।
সর্বশেষ তথ্য মতে বৃহস্পতির মোট ৬৭ টি উপগ্রহ বা চাঁদ রয়েছে।এদের মধ্যে ৪ টি উপগ্রহ বৃহৎ আকৃতির, যাদের নাম ইউরোপা(Europa), গ্যানিমিড(Ganymede), আইও(Io) এবং ক্যালিস্টো(Callisto)।এই উপগ্রহগুলিকে গ্যালিলিও উপগ্রহ বলা হয়। কারণ ১৬৬০ সালে বিজ্ঞানী গ্যালিলিও এই চারটি উপগ্রহগুলি আবিষ্কার করেছিলেন।বৃহস্পতির সর্ববৃহৎ উপগ্রহের নাম গ্যানিমিড(biggest moon of Jupiter is ganymede) এবং এটি আমাদের সৌরমণ্ডলেরও সর্ববৃহৎ উপগ্রহ।এর আকৃতি বুধ গ্রহের থেকেও বেশি।
বৃহস্পতি গ্রহ কে আমাদের সৌরমণ্ডলের ভ্যাকুয়াম ক্লিনারও(Vaccuam Cleaner of Solar System) বলা হয়। কারণ এই গ্রহ পৃথিবীর দিকে আসা বেশিরভাগ উল্কাপিণ্ডকেই আসতে বাধা দেয়।
"মহাকাশচারনা" ফেসবুক পেজে প্রতিদিন মহাকাশ সম্পর্কিত বিভিন্ন রহস্যময় ও সাম্প্রতিক তথ্য ও ঘটনা পোস্ট দেখতে পাবেন। তাই মহাকাশের রহস্যগুলো সম্পর্কে জানতে "মহাকাশচারনা" ফেসবুক পেজটি লাইক এবং ফলো করে সঙ্গে থাকুন ।
ফেসবুক পেজের লিংক 👉 ➡️ Facebook Page
মহাকাশের রহস্যময় ও সাম্প্রতিক তথ্য এবং ঘটনাগুলো সম্পর্কিত প্রতিনিয়ত ভিডিও দেখার জন্য "মহাকাশচারনা" ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন।
ইউটিউব চ্যানেল লিঙ্ক 👉 ➡️ YouTube
বৃহস্পতি অভিযানঃ
বিভিন্ন সময়ে বৃহস্পতির উদ্দেশ্যে মহাশূন্যে অভিযান প্রেরিত হয়েছে।এখনো পর্যন্ত বৃহস্পতির উদ্দেশ্যে আটটি অভিযান(মিশন) পাঠানো হয়েছে।১৯৯৫ সালের ৭ ডিসেম্বর প্রথমবার বৃহস্পতির উদ্দেশ্যে গ্যালিলিও(Galileo) নামক স্যাটেলাইট পাঠানো হয়েছিল।২০১১ সালেের ৫ আগস্ট নাসা জুনো(Juno) নামের একটি স্যাটেলাইট বৃহস্পতির কক্ষপথে পাঠিয়েছিল।এছাড়াও পাইওনিয়ার এবং ভয়েজার প্রোগ্রামের মহাশূন্যযানসমূহ এর পাশ দিয়ে উড়ে গেছে।সবশেষে প্রেরিত অভিযানের নাম নিউ হরাইজন, যা মূলত প্লুটোর উদ্দেশ্যেই পাঠানো হয়েছিল, কিন্তু ২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এটি বৃহস্পতির পাশ দিয়ে উড়ে যায়।
6 Comments
দারুন লাগলো,নানা রকম তথ্য পড়ে মনে হলো যেনো আমি আবার সেই ছোট্ট বেলায় ফিরে এসেছি!!!😁 আশাকরবো আরো এইরকম পোস্ট এর জন্য ...
ReplyDeleteখুব ভালো হয়েছে ভাই। দারুন লাগলো :):):)
ReplyDeleteশুনে খুশি হলাম...
ReplyDeleteনতুন করে মনে করানো জন্য ধন্যবাদ.
ReplyDeleteএই ধরনের কমেন্ট করে আমাকে ভরসা দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ
DeleteIts a great pleasure reading your post.
ReplyDeleterouge planet
Post a Comment