২০২০ তে এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে যা আগে কখনো ঘটেনি।এইবছর কিছু মহাজাগতিক
ঘটনাও ঘটেছে, যা মহাকাশের প্রতি মানুষের আগ্রহকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।ডিসেম্বরেও কিছু
দুর্লভ মহাজাগতিক ঘটনার সাক্ষী হতে চলেছে পৃথিবীবাসী।এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে
আই বাটনে ক্লিক করে ভিডিওটি দেখতে পারেন।ডিসেম্বরের ২১ তারিখে এরকম একটি দুর্লভ মহাজাগতিক
ঘটনা ঘটতে চলেছে।আসলে ঐদিন বৃহস্পতি এবং শনি গ্রহ একে অপরের খুব কাছাকাছি আসতে চলেছে।
আপনারা সবাই জানেন যে, ২১ শে ডিসেম্বর দিনটিতে রাত্রি সবথেকে বড়ো হয় অর্থাৎ ওই দিনটিতে বছরের সবথেকে বড়ো রাত্রি হয়।এই দিনটিতে রাত্রি সবথেকে বড়ো হয় কেন, সেই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে হলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।
২১ শে ডিসেম্বর বৃহস্পতি ও শনি গ্রহ একে অপরের খুব কাছাকাছি আসবে।নাসা জানিয়েছে, “এই ধরনের একত্রীকরণ বা কনজাংকশন ২০ বছর ছাড়া দেখা যায় অর্থাৎ ২০০০ সালেও এই দুটি গ্রহ একে অপরের কাছাকাছি এসেছিল, তবে এতটা কাছে আসেনি যতটা ২১ শে ডিসেম্বর আসতে চলেছে”।বিজ্ঞানীদের মতে, প্রায় ৩০০-৪০০ বছর ছাড়া এই ধরনের একত্রীকরণ দেখা যায়।শেষবার এই ঘটনাটি ৩৯৭ বছর আগে অর্থাৎ ১৬২৩ সালে দেখা গিয়েছিল।তখন কিছু মানুষ এই ঘটনা প্রত্যক্ষ করতে সক্ষম হয়েছিল। তবে তখনকার মানুষ মহাকাশের ব্যাপারে বেশি কিছু জানত না, যতটা এখনকার মানুষ জানে।আর এখনকার টেকনোলজি আগের থেকে অনেক উন্নত হয়েছে।জ্যোতির্বিজ্ঞানী গ্যালিলিও ১৬০০ সালে দূরবীন আবিস্কার করছিলেন। তাই ওই সময়কার এই কনজাংকশনটি তিনি প্রত্যক্ষ করতে সক্ষম হয়েছিলেন।তার আগে প্রায় ৮০০ বছর আগে অর্থাৎ ১২২৬ সালে এই ধরনের ঘটনা পৃথিবী থেকে দেখা গিয়েছিল।
আপনারা সবাই জানেন যে, ২১ শে ডিসেম্বর দিনটিতে রাত্রি সবথেকে বড়ো হয় অর্থাৎ ওই দিনটিতে বছরের সবথেকে বড়ো রাত্রি হয়।এই দিনটিতে রাত্রি সবথেকে বড়ো হয় কেন, সেই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে হলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।
২১ শে ডিসেম্বর বৃহস্পতি ও শনি গ্রহ একে অপরের খুব কাছাকাছি আসবে।নাসা জানিয়েছে, “এই ধরনের একত্রীকরণ বা কনজাংকশন ২০ বছর ছাড়া দেখা যায় অর্থাৎ ২০০০ সালেও এই দুটি গ্রহ একে অপরের কাছাকাছি এসেছিল, তবে এতটা কাছে আসেনি যতটা ২১ শে ডিসেম্বর আসতে চলেছে”।বিজ্ঞানীদের মতে, প্রায় ৩০০-৪০০ বছর ছাড়া এই ধরনের একত্রীকরণ দেখা যায়।শেষবার এই ঘটনাটি ৩৯৭ বছর আগে অর্থাৎ ১৬২৩ সালে দেখা গিয়েছিল।তখন কিছু মানুষ এই ঘটনা প্রত্যক্ষ করতে সক্ষম হয়েছিল। তবে তখনকার মানুষ মহাকাশের ব্যাপারে বেশি কিছু জানত না, যতটা এখনকার মানুষ জানে।আর এখনকার টেকনোলজি আগের থেকে অনেক উন্নত হয়েছে।জ্যোতির্বিজ্ঞানী গ্যালিলিও ১৬০০ সালে দূরবীন আবিস্কার করছিলেন। তাই ওই সময়কার এই কনজাংকশনটি তিনি প্রত্যক্ষ করতে সক্ষম হয়েছিলেন।তার আগে প্রায় ৮০০ বছর আগে অর্থাৎ ১২২৬ সালে এই ধরনের ঘটনা পৃথিবী থেকে দেখা গিয়েছিল।
![]() |
দুর্লভ মহাজাগতিক ঘটনা |
জ্যোতির্বিজ্ঞানে একে একত্রীকরণ বা কনজাংকশন বলা হয়। কিন্তু বৃহস্পতি ও শনির মত বড়ো গ্রহ একে অপরের খুব কাছে আসলে, এই ঘটনাকে “গ্রেট কনজাংকশন”(great conjunction) বলা হয়।এছাড়া একে খ্রিস্টমাস স্টার বা স্টার অফ বেথলেহেম নামেও জানা যায়।
১৬১৪ সালে জার্মানির বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী জন কেপলার এই ঘটনাকে নিয়ে একটি তথ্য দিয়েছিলেন।খালি চোখে দেখলে আপনারা ওই গ্রহ দুটিকে একটি উজ্জ্বল বস্তুরুপে দেখতে পাবেন।আর দূরবীন বা টেলিস্কোপ ব্যাবহার করলে ভালো ভাবে এই মহাজাগতিক দৃশ্য দেখা যাবে।এমনকি টেলিস্কোপ ব্যবহার করলে একই সাথে বৃহস্পতির গ্রেট রেড স্পট এবং শনির বলয় উভয়ই দেখতে পাওয়া যাবে।
ভবিষ্যতে আবার ২০৪০ ও ২০৬০ সালের অক্টোবর মাসে এবং ২০৮০ সালের মার্চ মাসে ওই গ্রহ দুটি একে অপরের কাছে আসবে।তবে এই ধরনের গ্রেট কনজাংকশন আবার ২৪০০ সালে দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।কিন্তু তখন আমরা কেও বাঁচব না।তাই জ্যোতির্বিজ্ঞানী এবং মহাকাশপ্রেমীদের কাছে এটি খুবই গুরুত্তপূর্ণ ঘটনা।এইসময় অনেক মহাজাগতিক ঘটনা ঘতে থাকে, যেমন- গ্রহগুলির একে অপরের অপর ছায়া পড়ে।এছাড়া তাদের বিভিন্ন বর্ণালী(spectrum) দেখা যায়।এর সাহায্যে বিজ্ঞানীরা অনেক রহস্য খোঁজারও চেষ্টা করে থাকেন।
সুতরাং আপনারা এই দুর্লভ মহাজাগতিক ঘটনা প্রত্যক্ষ করার জন্য তৈরি থাকুন।
আরও বিস্তারিত জানতে নিম্নলিখিত ভিডিওটি দেখতে পারেন।
0 Comments
Post a Comment